Home Uncategorized ক্যানিং পশ্চিম বিধায়কের উদ্যোগে শুরু হল ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মসূচী

ক্যানিং পশ্চিম বিধায়কের উদ্যোগে শুরু হল ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মসূচী

0

সুভাষ চন্দ্র দাশ,ক্যানিং – ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাসের উদ্যোগে শুরু হল ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মসূচী। সাধারণ মানুষের দেওয়া ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন জন প্রতিনিধি।পাঁচ বছর পর আবার নির্বাচন।যাঁদের সমর্থন পেয়ে পাঁচ বছরের জন্য জন প্রতিনিধি,সেই সমস্ত সাধারণ মানষজন কেমন রয়েছেন?কি তাঁদের দাবী?তাঁদের আশা,প্রত্যাশা কি রয়েছে? ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে শুরু হল ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মযঞ্জ। কর্মযঞ্জের মূল কারিগর ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস। তাঁরই উদ্যোগে ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় শুরু হয়েছে ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’। প্রাথমিক ভাবে এমন উদ্যোগ কে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষজন।‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মযঞ্জে বিধায়ক পরেশরাম দাসের একটি প্রতিনিধি দল হাজীর হবেন। পাড়ার প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে সমস্ত মানুষের সাথে কথা বলবেন তাঁরা।বিধায়কের থেকে তাঁরা কি পেয়েছেন আর কি চাহিদা রয়েছে সমস্তটাই জানতে চাইবেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।পাশাপাশি বিধায়ক হিসাবে পরেশরাম দাস কতটা সফল সেই তথ্যও উঠে আসবে ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মসূচীতে।
গত প্রায় ১৫ দিন আগে থেকে এমন কর্মসূচী শুরু হয়েছে ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভার মাতলা ১ ও ২ পঞ্চায়েত এলাকায়।আগামীতে বিধানসভার সমস্ত পঞ্চায়েত এলাকায় এমন কর্মসূচী চলবে।বুধবার দুপুরে ক্যানিংয়ের মাতলা ২ অঞ্চলে থুমকাটিতে এই অভিনব কর্মসূচি বাড়ি বাড়ি বিধায়ক পালিত হয়।
উপস্থিত ছিলেন পরেশ মন্ডল,রঞ্জন সরদার, তাপস পর্বত,শুভজিৎ সরদার ও থুমকাটি বুথের একাধিক সদস্য এবং সদস্যরা।তাঁরা প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সাধারণ মানুষের সুখ দুঃখ এবং চাওয়া পাওয়ার কথা শোনেন।
উল্লেখ্য সামনে লোকসভা নির্বাচন,বিধানসভা নির্বাচন এখন অনেক সময়ের অপেক্ষা। হঠাৎ কেন ‘বাড়ি বাড়ি বিধায়ক’ কর্মসুচী,এমন প্রশ্নের উত্তরে ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস জানিয়েছেন, ‘সাধারণ মানুষের আশীর্বাদ নিয়ে জন প্রতিনিধি হয়েছি।তাঁদের সুখ দুঃখের সর্বদা সাথী।মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সমস্ত প্রকল্প তাঁরা পাচ্ছেন কি না? বা না পেলে বিধায়ক কে বলুন। ছেলে মেয়ের পড়াশুনার সমস্যা বা দুঃস্থ মানুষের চিকিৎসার সমস্যা হলে বিধায়ক কে বলুন। সমাধান অবশ্যই হবে।ফলে তাঁরা কেমন রয়েছেন,তাঁদের চাহিদা কি রয়েছে?আমাকে তাঁরা কতটা গ্রহণ করেছেন?আগামীতে গ্রহণ করবেন কি না?গোড়া থেকেই সেই সমস্ত তথ্য উঠে আসবে। যা ভবিষ্যতে কাজ করতে সুবিধা হবে।’

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Exit mobile version